স্নাইপার রাইফেল- টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহৃত দূর নিয়ন্ত্রিত অস্ত্রঃ
পাহাড়, জঙ্গল , পানি , মরুভূমি , দুর্গম এলাকা যেকোনো জায়গা তেই স্নাইপাররা হল সাক্ষাত মৃত্যুদূত । যে কোন টারগ্যাট কে আপনি ২.৪ কিলোমিটার দূর থেকে এই মেগা স্নাইপার রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা যায় খুব সহজে ।
অস্ত্র রিসিভারের উপরে পিক্যাটিনি-জাতীয় স্কোপ রেল দিয়ে সজ্জিত। এই স্নাইপার রাইফেলটি সাধারণত নাইটফোর্স এনএক্সএস 5.5-22 এক্স টেলিস্কোপিক দর্শন সহ ব্যবহৃত হয়, যা এএন / পিভিএস -14 নাইট ভিশন মডিউল দিয়ে আপগ্রেড করা যায়। এই রাইফেলটিতে কোনও ব্যাকআপ লোহার ব্যবহার হয়নি।
এর সাধারন তথ্য সমুহঃ
👉 টাইপ : বোল্ট-অ্যাকশান
👉 ক্যালিবার : .375 চেই ট্যাক, .408 চেই ট্যাক
👉 সর্বোচ্চ কার্যকর পরিসীমা : 2000+ মিটার
👉 ওজন: (খালি) 12.3 কেজি [31 পাউন্ড (14 কেজি)]
👉 দৈর্ঘ্য : 53 এ (1346 মিমি) [1400 মিমি দৈর্ঘ্য (ভাঁজযুক্ত স্টক সহ) 1220 মিমি]
👉 ব্যারেল দৈর্ঘ্য : 762 মিমি
👉 কার্যকর ফায়ারিং পরিসীমা : 1 830 - 2 100 মি
স্নাইপার রাইফেল- টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহৃত দূর নিয়ন্ত্রিত সাক্ষাত মৃত্যুদূত যেমন ইরাকের মসুলে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের এক জঙ্গিকে প্রায় ২.৪ কিলোমিটার দূর থেকে মেগা স্নাইপার রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে ব্রিটিশ স্পেশাল ফোর্সের এক সেনা। গুলিটি আইএস জঙ্গি পর্যন্ত পৌছাতে তিন সেকেন্ড লেগেছে।
জানা গেছে, অভিজ্ঞ ওই ব্রিটিশ স্নাইপারের গুলি পলায়নরত ওই জঙ্গির গলায় আঘাত হেনে তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যু ঘটায়। ব্রিটিশ স্পেশাল এয়ার সার্ভিসের (এসএএস) ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন লং রেঞ্জ শট ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত চেইটাক এম২০০ স্নাইপার রাইফেল থেকে গুলিটি করা হয়। এই রাইফেল ৩.২ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যে নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম।
জানা গেছে আইএসের ওই জঙ্গিকে হত্যা করতে চার ঘণ্টা ধরে তার অবস্থান সুনিশ্চিত করতে হয়েছে। অবস্থান বদল করার সময় ব্রিটিশ ওই স্নাইপারের রেঞ্জের মধ্যে চলে আসায় সেকেন্ডের মধ্যে গুলি করে লক্ষ্যভেদ করা হয়। ওই জঙ্গিকে বেশ কয়েকবার রেঞ্জের মধ্যে পেলেও তাকে গুলি করেনি। এত দূর থেকে গুলি করলে অনেক সময় বুলেটের গতির পথের উপর প্রভাব ফেলে। দূরত্বটা এত বেশি ছিল যে লক্ষ্যবিদ্ধ করতে পুরো তিন সেকেন্ড লাগে।
পাহাড়, জঙ্গল , পানি , মরুভূমি , দুর্গম এলাকা যেকোনো জায়গা তেই স্নাইপাররা হল সাক্ষাত মৃত্যুদূত । যে কোন টারগ্যাট কে আপনি ২.৪ কিলোমিটার দূর থেকে এই মেগা স্নাইপার রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা যায় খুব সহজে ।
অস্ত্র রিসিভারের উপরে পিক্যাটিনি-জাতীয় স্কোপ রেল দিয়ে সজ্জিত। এই স্নাইপার রাইফেলটি সাধারণত নাইটফোর্স এনএক্সএস 5.5-22 এক্স টেলিস্কোপিক দর্শন সহ ব্যবহৃত হয়, যা এএন / পিভিএস -14 নাইট ভিশন মডিউল দিয়ে আপগ্রেড করা যায়। এই রাইফেলটিতে কোনও ব্যাকআপ লোহার ব্যবহার হয়নি।
এর সাধারন তথ্য সমুহঃ
👉 টাইপ : বোল্ট-অ্যাকশান
👉 ক্যালিবার : .375 চেই ট্যাক, .408 চেই ট্যাক
👉 সর্বোচ্চ কার্যকর পরিসীমা : 2000+ মিটার
👉 ওজন: (খালি) 12.3 কেজি [31 পাউন্ড (14 কেজি)]
👉 দৈর্ঘ্য : 53 এ (1346 মিমি) [1400 মিমি দৈর্ঘ্য (ভাঁজযুক্ত স্টক সহ) 1220 মিমি]
👉 ব্যারেল দৈর্ঘ্য : 762 মিমি
👉 কার্যকর ফায়ারিং পরিসীমা : 1 830 - 2 100 মি
স্নাইপার রাইফেল- টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহৃত দূর নিয়ন্ত্রিত সাক্ষাত মৃত্যুদূত যেমন ইরাকের মসুলে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের এক জঙ্গিকে প্রায় ২.৪ কিলোমিটার দূর থেকে মেগা স্নাইপার রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে ব্রিটিশ স্পেশাল ফোর্সের এক সেনা। গুলিটি আইএস জঙ্গি পর্যন্ত পৌছাতে তিন সেকেন্ড লেগেছে।
জানা গেছে, অভিজ্ঞ ওই ব্রিটিশ স্নাইপারের গুলি পলায়নরত ওই জঙ্গির গলায় আঘাত হেনে তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যু ঘটায়। ব্রিটিশ স্পেশাল এয়ার সার্ভিসের (এসএএস) ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন লং রেঞ্জ শট ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত চেইটাক এম২০০ স্নাইপার রাইফেল থেকে গুলিটি করা হয়। এই রাইফেল ৩.২ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যে নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম।
জানা গেছে আইএসের ওই জঙ্গিকে হত্যা করতে চার ঘণ্টা ধরে তার অবস্থান সুনিশ্চিত করতে হয়েছে। অবস্থান বদল করার সময় ব্রিটিশ ওই স্নাইপারের রেঞ্জের মধ্যে চলে আসায় সেকেন্ডের মধ্যে গুলি করে লক্ষ্যভেদ করা হয়। ওই জঙ্গিকে বেশ কয়েকবার রেঞ্জের মধ্যে পেলেও তাকে গুলি করেনি। এত দূর থেকে গুলি করলে অনেক সময় বুলেটের গতির পথের উপর প্রভাব ফেলে। দূরত্বটা এত বেশি ছিল যে লক্ষ্যবিদ্ধ করতে পুরো তিন সেকেন্ড লাগে।
Post A Comment: