সুখোই-৩০ ফাইটার জেটে রয়েছে ক্যানার্ড নামে অতিরিক্ত দু'টি পাখা। এই ক্যানার্ড যুদ্ধবিমানের গতি ও ভারসাম্য দারুণভাবে চালকের নিয়ন্ত্রণে থাকে।
থ্রাস্ট-ভেক্টর কন্ট্রোল নামে একটি বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানে। সেই ব্যবস্থা যুদ্ধবিমানটির অভিমুখ নিয়ন্ত্রণে বেশ দক্ষ।
থ্রাস্ট-ভেক্টর কন্ট্রোলিংয়ের সুবাদে কোনও নির্দিষ্ট লক্ষ্যে অনেক দ্রুত এগিয়ে যায় সুখোই-৩০।
প্রায় ৭৩ ফুট লম্বা এই যুদ্ধবিমানটি ৫৬ শতাংশ জ্বালানিতে ২৪ হাজার ৯০০ কেজি ওজন বহন করতে পারে।
ভারত ছাড়াও রাশিয়া, মালয়েশিয়া ও আলজেরিয়া এই যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে।
সুখোই-৩০ এর ইঞ্জিন দু'টি। আর এফ-১৬ এর ইঞ্জিন একটি। কিন্তু মোটামুটি একই সময়ে তৈরি এই দুই যুদ্ধবিমানেরই কর্মক্ষমতা প্রায় সমান।
আসলে কোন যুদ্ধবিমান সেরা, তা অনেকটাই নির্ভর করে পাইলটের উপর।
Post A Comment: