মোহাজের হলো ইরানের তৈরি ইউ.এ.ভি ড্রোন।এই ড্রোনগুলো মূলত গোয়েন্দা কাজে ব্যবহৃত হয়।ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় প্রথম এই ড্রোন সিরিজেত ডেভেলপমেন্ট শুরু করে ইরান।
ইরাক-ইরান যুদ্ধে ইরান এই ড্রোনগুলো গোয়েন্দাকাজে ব্যবহার করে এবং শত্রুঘাটিতে আক্রমণের জন্য এই ড্রোনে ৬ টি আর.পি.জি ইনস্টল করে যা ছিলো যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রথম আর্মড ড্রোন।
এই ড্রোনগুলোর বেশ কয়েকটি প্রকারভেদ আছে এবং এই ড্রোনের সবচেয়ে আপগ্রেড ভার্সন হলো মোহাজের-৬ যা বোমারু ড্রোন হিসেবে ইরানের সর্বাধিক ব্যবহৃত ড্রোন। এই ড্রোন ইরান ছাড়াও হিজবুল্লাহ,সিরিয়া,ভেনিজুয়েলা,সুদান এই ড্রোনগুলো ব্যবহার করে।
এই ড্রোনের উন্নত ভার্সন M2N এ ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে এমন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এগুলোতে মোসাইলও ইন্সটল করা যায়।এই ড্রোনগুলো রানওওয়ে ছাড়াই উড়তে পারে এবং প্যারাসুটের সাহায্যে অবতরণ করতে পারে।
এই ড্রোনের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ
👉 দৈর্ঘ্যঃ ২.৯১ মিটার
👉 প্রস্থঃ ৩.৮২ মিটার
👉 সর্বোচ্চ টেকওফ ওজনঃ ৯০ কেজি
👉 প্রোপেলারঃ ২ ব্লেড
👉 গতিঃ ভার্সনভেদে ১২০-২০০ কি.মি./ঘন্টা
👉 রেঞ্জঃ ১৫০ কি.মি.
ইরাক-ইরান যুদ্ধে ইরান এই ড্রোনগুলো গোয়েন্দাকাজে ব্যবহার করে এবং শত্রুঘাটিতে আক্রমণের জন্য এই ড্রোনে ৬ টি আর.পি.জি ইনস্টল করে যা ছিলো যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রথম আর্মড ড্রোন।
এই ড্রোনগুলোর বেশ কয়েকটি প্রকারভেদ আছে এবং এই ড্রোনের সবচেয়ে আপগ্রেড ভার্সন হলো মোহাজের-৬ যা বোমারু ড্রোন হিসেবে ইরানের সর্বাধিক ব্যবহৃত ড্রোন। এই ড্রোন ইরান ছাড়াও হিজবুল্লাহ,সিরিয়া,ভেনিজুয়েলা,সুদান এই ড্রোনগুলো ব্যবহার করে।
এই ড্রোনের উন্নত ভার্সন M2N এ ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে এমন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এগুলোতে মোসাইলও ইন্সটল করা যায়।এই ড্রোনগুলো রানওওয়ে ছাড়াই উড়তে পারে এবং প্যারাসুটের সাহায্যে অবতরণ করতে পারে।
এই ড্রোনের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ
👉 দৈর্ঘ্যঃ ২.৯১ মিটার
👉 প্রস্থঃ ৩.৮২ মিটার
👉 সর্বোচ্চ টেকওফ ওজনঃ ৯০ কেজি
👉 প্রোপেলারঃ ২ ব্লেড
👉 গতিঃ ভার্সনভেদে ১২০-২০০ কি.মি./ঘন্টা
👉 রেঞ্জঃ ১৫০ কি.মি.
Post A Comment: