একবিংশ শতাব্দীতে এমন কেউকে পাওয়া যাবে না ,যে কিনা ড্রোন সম্পর্কে জানে না। প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে তারই সাথে বদলে যাচ্ছে যুদ্ধ ক্ষেত্রের কৌশল। ঢাল তলোয়ার এর যুদ্ধ এর দিন শেষ। এখন যুদ্ধ হয় ইনফরমেশন বা ইন্টেলের উপর ভিত্তি করে। আর এই যুদ্ধক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে, চালকবিহীন ড্রোন বা UAV গুলো। শত্রু পক্ষের সীমানার উপর দিয়ে ঘোরাফেরা করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের করে আনে। আবার জরুরী মুহূর্তে আক্রমনাত্নক হয়ে উঠে। শত শত মাইল দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় ড্রোনকে। এমনকি রাডারও অনেক সময় এদের উপস্থিতি বুঝতে পারে না। আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরবো সেরা ৫টি মিলিটারি ড্রোন।
(১) MQ-9 Reaper:
এটি প্রিডেটর বি নামেও পরিচিত। ৩০০০ হাজার পাউন্ড বিস্ফোরণ নিয়ে এটি প্রায় ৫২,০০০ ফুট উপর দিয়ে ৩৬ঘন্টা চলাচল করতে পারে। একে আখ্যায়িত করা হয় Deadliest Drone হিসেবে। এতে রয়েছে ইয়ার সাপোর্ট এর জন্য লেসার গাইডেড মিসাইল সিস্টেম এবং Hellfire missiles. এটি কেবল ভূমিতে নয় বরং আকাশ সীমায় উরে যাওয়া ফাইটার জেট কেও মিসাইল এটাক করতে সক্ষম। অন্যান্য ড্রোন এর চেয়ে এটি ১৫ গুন বেশি লোড বহন করতে পারে। এতে অটো-পাইলট সিস্টেম ও রয়েছে। Air to Air মিসাইল টেকনোলজির জন্য এটি অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে।
(২) IAI Eitan
এই ড্রোনের বিশেষত্ব হলো সাপ্লাই এর জন্য। অনেক পরিমাণ লোড নিয়ে ভূমি থেকে প্রায় ৪৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে যেতে পারে এই ড্রোন। এই ড্রোন কোনো রাডারে ধরা পরে না। আপনি জানলে অবাক হবেন , এই ড্রোন ৭০ ঘণ্টার বেশি শময় ধরে সম্পূর্ণ লোড নিয়ে চলতে পারে। এছাড়া বোমারু হিসেবেও এর রয়েছে খ্যাতি। খুব জরুরী মুহূর্তে বিপুল পরিমাণে বোম নিক্ষেপ করার ক্ষমতা রাখে IAI Eitan।
(৩) Predator C, Avenger
নামটা অবশ্যই পরিচিত লাগছে!!! এটি এখনো টেস্টের আওতায় আছে। সব ফিচার অ্যাড করা হলে এটি প্রথম স্থান জায়গা করে নিবে। এটি ৬০ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়তে পারে। এটি ৩০০০ পাউন্ড এর বেশি ওজন নিয়ে চলতে পারে ২০ ঘণ্টার মতো। এতে রয়েছে অটো-পাইলট সিস্টেম। তাছাড়া অন্যান্য ফিচার গুলো Predator B এর মতই। ফ্লাইট টাইম কম হওয়ার কারণে এর অবস্থান ৩ নম্বরে।
(৪) X-45 UCAV
এটি হলো সব ড্রোন থেকে দ্রুতগামী। ডিজাইন করা হয়েছে মোবিলিটির জন্য। Air To Air কম্বেটে এর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। এতে রয়েছে শক্তিশালী কম্পিউটার। অত্যধিক গতিতে চলার সময় সকল প্রকার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে এর কম্পিউটার। বেশি ওজন বহন করতে পারে না। তবে জিপিএস মিসাইল এবং মেশিন গান হয়েছে এতে। এটি জেট এর সাথে মোকাবেলার করার সামর্থ্য রাখে। যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রু পক্ষকে বিভ্রান্ত করতে এটি বিখ্যাত। খুব দ্রুত এবং একুরেট ভাবে টার্ন নিতে পারে X-45 UCAV।
(৫) X-47B Pegasus
X-45 UCAV এর আত্মীয় বলতে পারেন একে। এর বিশেষত্ব হলো এটি পানিতেও ল্যান্ডিং করতে পারে । এটি কেবল মাত্র ব্যবহার করা হয় এয়ার সাপোর্ট এবং রিফুয়েলিং এর জন্য। সর্বাধিক প্রযুক্তির মিসাইল এতে রয়েছে। স্পিড এর হিসেব করলে এটি ২য়। পুরোপুরি অটোমেটিক এই ড্রোন এয়ার সাপোর্টে বিখ্যাত। তাছাড়া বোমারু হিসেবেও একে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন পাইলট।
এটি প্রিডেটর বি নামেও পরিচিত। ৩০০০ হাজার পাউন্ড বিস্ফোরণ নিয়ে এটি প্রায় ৫২,০০০ ফুট উপর দিয়ে ৩৬ঘন্টা চলাচল করতে পারে। একে আখ্যায়িত করা হয় Deadliest Drone হিসেবে। এতে রয়েছে ইয়ার সাপোর্ট এর জন্য লেসার গাইডেড মিসাইল সিস্টেম এবং Hellfire missiles. এটি কেবল ভূমিতে নয় বরং আকাশ সীমায় উরে যাওয়া ফাইটার জেট কেও মিসাইল এটাক করতে সক্ষম। অন্যান্য ড্রোন এর চেয়ে এটি ১৫ গুন বেশি লোড বহন করতে পারে। এতে অটো-পাইলট সিস্টেম ও রয়েছে। Air to Air মিসাইল টেকনোলজির জন্য এটি অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে।
(২) IAI Eitan
এই ড্রোনের বিশেষত্ব হলো সাপ্লাই এর জন্য। অনেক পরিমাণ লোড নিয়ে ভূমি থেকে প্রায় ৪৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে যেতে পারে এই ড্রোন। এই ড্রোন কোনো রাডারে ধরা পরে না। আপনি জানলে অবাক হবেন , এই ড্রোন ৭০ ঘণ্টার বেশি শময় ধরে সম্পূর্ণ লোড নিয়ে চলতে পারে। এছাড়া বোমারু হিসেবেও এর রয়েছে খ্যাতি। খুব জরুরী মুহূর্তে বিপুল পরিমাণে বোম নিক্ষেপ করার ক্ষমতা রাখে IAI Eitan।
(৩) Predator C, Avenger
নামটা অবশ্যই পরিচিত লাগছে!!! এটি এখনো টেস্টের আওতায় আছে। সব ফিচার অ্যাড করা হলে এটি প্রথম স্থান জায়গা করে নিবে। এটি ৬০ হাজার ফুট উপর দিয়ে উড়তে পারে। এটি ৩০০০ পাউন্ড এর বেশি ওজন নিয়ে চলতে পারে ২০ ঘণ্টার মতো। এতে রয়েছে অটো-পাইলট সিস্টেম। তাছাড়া অন্যান্য ফিচার গুলো Predator B এর মতই। ফ্লাইট টাইম কম হওয়ার কারণে এর অবস্থান ৩ নম্বরে।
(৪) X-45 UCAV
এটি হলো সব ড্রোন থেকে দ্রুতগামী। ডিজাইন করা হয়েছে মোবিলিটির জন্য। Air To Air কম্বেটে এর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। এতে রয়েছে শক্তিশালী কম্পিউটার। অত্যধিক গতিতে চলার সময় সকল প্রকার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে এর কম্পিউটার। বেশি ওজন বহন করতে পারে না। তবে জিপিএস মিসাইল এবং মেশিন গান হয়েছে এতে। এটি জেট এর সাথে মোকাবেলার করার সামর্থ্য রাখে। যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রু পক্ষকে বিভ্রান্ত করতে এটি বিখ্যাত। খুব দ্রুত এবং একুরেট ভাবে টার্ন নিতে পারে X-45 UCAV।
(৫) X-47B Pegasus
X-45 UCAV এর আত্মীয় বলতে পারেন একে। এর বিশেষত্ব হলো এটি পানিতেও ল্যান্ডিং করতে পারে । এটি কেবল মাত্র ব্যবহার করা হয় এয়ার সাপোর্ট এবং রিফুয়েলিং এর জন্য। সর্বাধিক প্রযুক্তির মিসাইল এতে রয়েছে। স্পিড এর হিসেব করলে এটি ২য়। পুরোপুরি অটোমেটিক এই ড্রোন এয়ার সাপোর্টে বিখ্যাত। তাছাড়া বোমারু হিসেবেও একে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছেন পাইলট।
Post A Comment: